New Posts

বক্তব্য বিষয় কুরবানী

বক্তব্য বিষয়: কুরবানী 

 إِنَّا أَعْطَيْنَاكَ الْكَوْثَرَ فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ إِنَّ شَانِئَكَ هُوَ الأَبْتَرُ 

قل إن صلاتي ونسكي ومحياي ومماتي لله رب العالمين. 

لَن يَنَالَ اللَّهَ لُحُومُهَا وَلَا دِمَاؤُهَا وَلَٰكِن يَنَالُهُ التَّقْوَىٰ مِنكُمْ 
 
✓ ইবাদতের আলাদা আলাদা ফায়দা ✓ কুরবানী আরবী শব্দ। এর অর্থ হচ্ছে অতিশয় নিকটবর্তী হওয়া।

 ✓ কুরবানী ইতিহাস অনেক পুরোনো, কুরবানীর পদ্ধতি চেঞ্জ হয়েছে কিন্তু উদ্দেশ্য একই রয়েছে। সেটা কি আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা, তাকওয়া অর্জন করা। 

✓ হাবিল, কাবিল এর কুরবানী। 

✓ হযরত ইব্রাহিম (আঃ) কে অনেকবার পরীক্ষা করেছেন, তার মধ্যে কুরবানী একটা 

✓ এই যে কোরবানি এর গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ কুরবানী ছাড়া কিছুই সম্ভব না। সফলতা ও ব্যর্থতা নির্ভর করে ত্যাগ ও কোরবানির ওপর। 

= সমাজে শান্তি শৃঙ্খলা আনতে কুরবানী 

= সন্তান গঠনে বাবা মার কুরবানী 

= আল্লাহর পথে সংগ্রাম, ইসলামী আন্দোলন সফল করতে কুরবানীর

 = অন্যায় এর বিরুদ্ধে লড়তে কুরবানী 

 ✓ আজকে বুনিয়াদি বিষয় বাদ দিয়ে কুরবানীর পিছে ছুটছে। 

 ✓ আজকে যে ইসলাম আমাদের কে রাসূল দিয়েছেন সেটাও রাসূল ও সাহাবীদের ত্যাগ ও কুরবানীর বদলোতে 

 ✓ সমাজে কুরবানী অনেকে দেয় আবার যাকাত অনেকে দেয়না কারন কি। আপনারাই ভালো জানেন।

 ✓ ইসলামি পাঁচটি জিনিসের উপর প্রতিষ্ঠত

। عَنِ ابْنِ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ بُنِيَ الإِسْلاَمُ عَلَى خَمْسٍ شَهَادَةِ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَأَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللَّهِ، وَإِقَامِ الصَّلاَةِ، وَإِيتَاءِ الزَّكَاةِ، وَالْحَجِّ، وَصَوْمِ رَمَضَانَ ‏. 

 ইসলামের মৌলিক বুনিয়াদ যেটা সেটাই তো অনেকে মানতে পারছি না। কিন্তু কুরবানী নিয়ে ছুটে ছুটি কার হুকুমে আমরা ঈদ পালন করছি। কার হুকুমে আমরা ঈদ মানাছি নিশ্চই আল্লাহর হুকুম আরে সেই আল্লাহ তো বলেছে আগে নামাজ পড় তারপর ঈদ মানাও।

 قُلْ إِنَّ صَلَاتِي وَنُسُكِي وَمَحْيَايَ وَمَمَاتِي لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ إِنَّا أَعْطَيْنَاكَ الْكَوْثَرَ (1) فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ (2) إِنَّ شَانِئَكَ هُوَ الْأَبْتَرُ (3) ✓ 

 কুরবানী হচ্ছে মনের কুরবানী এখানে লক্ষ্য করুন! পিতা যখন পুত্রকে কাত করে শুইয়ে দিলেন তখনই আল্লাহ ইবরাহীমকে (আ) বললেন, স্বপ্নাদেশ পালন করা হয়ে গিয়েছে। কারণ এখানে মূলকথা হলো মনের কুরবানী। قد صدقت رؤياك তাহলে মূল বিষয় হলো অন্তরের তাকওয়া, আল্লাহ ভীতি, আল্লাহর কাছে সাওয়াব পাওয়ার আবেগ, আল্লাহর অসন্তুষ্টি ও শাস্তি থেকে আত্মরক্ষার আগ্রহ। একমাত্র এরূপ সাওয়াবের আগ্রহ ও অসন্তুষ্টি থেকে রক্ষার আবেগ নিয়েই কুরবানী দিতে হবে। আর মনের এ আবেগ ও আগ্রহই আল্লাহ দেখেন এবং এর উপরেই পুরস্কার দেন। কুরবানী দেওয়ার পর গোশত কে কতটুকু খেল তা বড় কথা নয়। 

 ✓ কুরবানী করার সময় যেরকম রক্ত বের হয় সেই রক্তর মত যেনো মনের শয়তানী যেনো বের হয়ে যায়।

 ♦ কুরবানী যে শিক্ষা গুলো আমাদের দেই 

 কী কী কোরবানি করতে হবে 

 ✓ ঐক্যতা 

✓ দুনিয়াবি সম্পদ ও টাকা পয়সা 

✓ বন্ধুত্ব কোরবানি 

✓ মেজাজ ও রুচি

No comments